Students

  Teachers

  Staffs

 



অকাল বণ্যায় হাওরাঞ্চলে পশুখাদ্যের তীব্র আকাল চট্টগ্রাম ভেটেরিনারি ও এনিম্যাল সাইন্সেস বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পাঁচ লক্ষ টাকার গোখাদ্য বিতরণ



অকাল বন্যায় ফসল হারানো হাওরবাসীর সামনে এখন তীব্র পশুখাদ্যের আকাল। আগামী তিন মাস গবাদি প্রাণী নিয়ে এক অকূল পাথারে পড়তে হবে, শংকা তাদের। পরিস্থিতি স্বাভাবিক হওয়া পর্যন্ত গোখাদ্যের সহায়তা দাবি করছেন তারা।হাওরের অকাল বন্যায় আকস্মিক নেমে আসা অভাবে অনেকেই ঘরের গরু-বাছুর ধরে রাখতে পারেনি। যাদের ঘরে এখনো টিকে আছে তারা পড়েছেন গোখাদ্যের সঙ্কটে। অবস্থা দেখে মনে হতে পারে হাড় জিরজিরে প্রাণিসম্পদের সমাবেশ।হাওরাঞ্চলে গবাদিপ্রাণীর খাদ্য চাহিদার বড় অংশটি পূরণ হয় ধানের খড় থেকে। এবার ধান ডুবে যাওয়ায় মানুষের খাদ্যের সঙ্গে সঙ্গেই নিঃশেষ হয়ে গেছে গবাদিপ্রাণীর খাদ্য।

এই পরিস্থিতিতে গবাদিপ্রাণীর দ্রুত খাদ্য ও পুষ্টি সহায়তা নিয়ে সুনামগঞ্জের দেখার হাওরের মধ্যবর্তী ইছাগড়ি শান্তিগঞ্জে সাহায্যের হাত বাড়িয়েছে চট্টগ্রামের ভেটেরিনারি বিশ্ববিদ্যালয়। বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর ড. গৌতম বুদ্ধ দাশ বলেন, “প্রায় পাঁচলক্ষ টাকার ঔষুধ আমরা এখানে তাদেরকে বিনামূলে বিতরণ করেছি। এছাড়া আমি আহবান করব আমাদের যারা ফিডমিলার আছে সকল ফিডমিলার যদি এই প্রত্যেকটি গ্রামে গ্রামে যদি ১০০ টন করে ফিড তারা প্রতিমাসে দেয় তাহলে কিন্তু খাবারের অভাব হবে না। এইটা ফসলের পরিবর্তে এই অর্থনৈতিক সচলতা তাদের গরু, ছাগল এবং মুরগি পেলে এইটা পূরণ করতে পারবে।”